ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক গণপাঠাগারের প্রধান পৃষ্ঠপোষক লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালি বলেছেন, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার প্রতি তরুণ প্রজন্মের আসক্তি বাড়ানো গেলে সমাজ থেকে মাদক নির্মূলসহ বিভিন্ন অপকর্ম প্রতিরোধ সহজ হবে।
ক্রীড়া চর্চার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত মাঠ নেই বলে দুঃখ প্রকাশ করে তিনি আরো বলেন, শহর কেন্দ্রীক নাগরিক জীবনে মাঠের অভাব পরিলক্ষিত হলেও গ্রামে এখনো প্রচুর খেলাধুলার জায়গা এবং মাঠ রয়েছে। গ্রামের তরুণ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন খেলার সরঞ্জাম সরবরাহ করার জন্য সরকারের পাশাপাশি বিত্তবানদের প্রতিও তিনি অনুরোধ জানান।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর এবং নিউক্লিয়াস ও স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য, চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের কীর্তিমান সংগঠক ও রাউজান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ১১নম্বর পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং যুদ্ধকালীন মুজিব বাহিনী প্রধান, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, রাউজানে সমবায় আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যানের ৩৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বছরব্যাপী গৃহীত কর্মসূচির অংশ হিসেবে স্থানীয় তরুণদের মধ্যে ও বিভিন্ন সংগঠনে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ২২ জানুয়ারি বিকেলে পাঠাগার কার্যালয়ের সামনে তরুণদের হাতে ক্রীড়াসামগ্রী হস্তান্তরকালে এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও সমাজসেবী হাজী এনামুল হক, স্থানীয় মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির প্রাক্তন সভাপতি মো. ইউসুফ, ৪নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা তৈয়ব উদ্দিন, সাবেক ইউপি সদস্য মো. মফিজ মিয়া ফারুকী, সমাজসেবী সেলিম সিকদার, দিদার কামাল খান, মো. আবু তাহের, নোমান তালুকী, উড ইঞ্জিনিয়ার শওকত জামান রাসেল, ব্যাংক কর্মকর্তা শওকত জালাল, উন্নয়নকর্মী শওকত হাফেজ রুবেল, তরুণ কবি ইফতেখার আলম ইফতি, সাজ্জাদ, তওসিফ, আরিফ, মুসলিম, মাহিন, বাবু, আশরাফুল, তানসির, রিয়াদ, মিশকাত, সাইফুল, হাসান, আজাদ, জিসান, ইফতেখার প্রমুখ।