[bangla_date] || [english_date]

নিজস্ব প্রতিবেদন *

এবার বিপিএলে  নজর কেড়েছে ইয়াং টাইগাররা। তানজিদ, হৃদয়, শরিফুলরা নিজ নিজ সেক্টরে টপার। তবে মূল পরীক্ষা যে বিশ্বকাপ, সেখানে স্বাচ্ছন্দ্যে খেলতে পারবে তো ওরা? ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা, বিশ্বকাপের আগেই বাধে কোনো না কোনো ঝামেলা। তাহলে এবার বাধবে কোনটা? আছে অনেক ইস্যু, এগুলোর সমাধানের প্রক্রিয়া বিসিবি কিভাবে করবে শুরু? বিশ্বকাপের আগে অ্যালার্মিং ইস্যুগুলো থাকছে প্রতিবেদনে।

কি ছক্কা, কি বাউন্ডারি। বিপিএলে তানজিদ, হৃদয়রা মারমুখী। প্রতি ম্যাচেই একে অপরকে ছাড়িয়ে যাওয়া, বিশ্বকাপের আগে স্বপ্ন দেখাচ্ছে ওদের ফর্মে থাকা। কিন্তু এই পারফর্ম্যান্স শুধুই কি মিরপুরে সীমাবদ্ধ থাকবে? নাকি বিশ্বকাপে প্রত্যাশার ডালপালা মেলবে। চলুন গোঁফে তেল দেবার আগে দেখে নেয়া যাক, গাছের কাঁঠালটা হাতের নাগালে কিনা।

জুনে যুক্তরাষ্ট্র আর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এর আগে আটটা আসরে কখনো নক আউট খেলে নি টাইগাররা। প্রতিবারই বিদায় নিতে হয়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে। তবে এবারের হিসেব একদম আলাদা। আছে অনেক সমস্যা।

একে তো তামিম, মুশফিকরা অবসরে। অন্যদিকে রিয়াদের খেলাও সুতোয় ঝুলছে। তার ওপরে বিশ্বকাপের তিন মাস আগে ক্যাপ্টেন্সি পেয়েছেন শান্ত, তাই দল গোছাতে সময় পাচ্ছেন খুব অল্প।

এছাড়া দুই নতুন কোচ নিয়োগ পেয়েছেন সহসা, কিন্তু ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারবেন কিনা আছে শঙ্কা। সবশেষ, ভারত বিশ্বকাপের পর টিমে শীতল অবস্থা। হাথুরুর সাথে নতুন নির্বাচক প্যানেলের সম্পর্ক কেমন হয় তা নিয়ে আছে জল্পনা।

এত সমস্যার ভিড়ে যখন তানজিদ, হৃদয়, শরিফুল, মুশফিক হাসানরা যখন পারফর্ম করছেন তখন এসব উটকো ঝামেলায় বিশ্বকাপের আগে ওদের ফোকাস নড়ে যায় কিনা সে প্রশ্নও থেকে যায়। তবে আশার কথা, ওরা বলছে ওরা চাপ সামলাতে জানে।

এবার সত্যিই রিয়ালে যোগ দিচ্ছেন এমবাপে এবার সত্যিই রিয়ালে যোগ দিচ্ছেন এমবাপে

বিপিএলে বিদেশীদের সাথে পাল্লা দিয়ে টপ ফাইভ স্কোরারের তালিকায় চারজনই বাংলাদেশি। হায়েস্ট উইকেটটেকারদের লিস্টেও একই অবস্থা। সেক্ষেত্রে শ্রীলংকা আর জিম্বাবুয়ে সিরিজ হবে বাংলাদেশের জন্য অ্যাসিড টেস্ট। আর এই টেস্টের অনেক কিছুই নির্ভর করছে উইকেটের উপর। উইকেট যদি হয় স্পিনে একাকার, তবে ম্যাচ জিতলেও সেই আত্মবিশ্বাস বিশ্বকাপে করতে পারে মিস ফায়ার।