[bangla_date] || [english_date]

নিজস্ব প্রতিবেদক *

 বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ডা.মাহফুজুর রহমান

“১৬ জানুয়ারিকে শহিদ মুক্তিযোদ্ধা দিবস” ঘোষণার দাবীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১৬ জানুয়ারি  বিকেল ৪টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে  বাংলাদেশের  মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের  চেয়ারম্যান ডা.মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও মশিউর রহমান খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধকালীন দেরাদুন কেন্দ্রের প্রশিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা ফাহিম উদ্দিন আহম্মদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবেশ আন্দোলনের নেতা রোটারিয়ান অধ্যাপক ইদ্রিস আলী,বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর  আহম্মদ,বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আবু সৈয়দ,বীর মুক্তিযোদ্ধো শফী খান,বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন শাহ আলম নিপু,বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজা মিয়া,বীর মুক্তিযোদ্ধা সামশুল হুদা,মুক্তিযুদ্ধ গবেষক জামাল উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান মাকসুদ,বিপ্লবী তারেকেশ্বর স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক  সিঞ্চন ভৌমিক,ক্যাবের মহানগর কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জানে আলম, বাসদ নেতা হেলালউদ্দিন  কবির,গণ সংহতি আন্দোলনের নেতা হাসান মারুফ রুমি, গণ-অধিকার চর্চাকেন্দ্রের আব্দুল মাবুদ, প্রকৌশলী লিটন ব্যানার্জি, শহিদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পার্থ বড়ুয়া ও মাহবুব রহমান মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের কাজী রাজেশ ইমরান, জয়নুদ্দীন জয়,এম নুরুল হুদা চৌধুরী,প্রজন্ম চট্টগ্রামের চৌধুরী জসিমুল হক,সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সভাপতি সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু,  ছাত্রনেতা হানিফ মান্নান,এম কাইছার উদ্দীন,মীর সাকিব হোসেন  প্রমুখ।

উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের  ট্রাস্টিবৃন্দ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ।

সভায় বক্তারা বলেন “মুক্তিযুদ্ধে সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান তাদের যারা মুক্তিযুদ্ধ করতে গিয়ে শহিদ হয়েছেন। দেশে ফিরে এসে বঙ্গবন্ধু ৭২ সালের ১৬ জানুয়ারি শহিদ মুক্তিযোদ্ধা দিবস পালনের ডাক দিয়েছিলেন।দেশব্যাপী গুরুত্বের সাথে দিবসটি পালিত হয়েছিল। এরপর অজানা কারণে এদিবসটি পালিত হয়না। আমরা গত বছর দিবসটি পালন করেছি। তখন আহ্বান জানিয়েছিলাম কোনো ধরনের ছুটি ছাড়াই দিনটিকে শহিদ মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হোক।